উপলক্ষ্যে বিশেষ আয়োজন
কথাশিল্পী-সম্পাদক কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীরের বয়স এ বছর পঞ্চাশ হল। তাঁকে অভিনন্দন।
এই উপলক্ষ্যে একজন মানুষ কিভাবে লেখক হয়ে ওঠেন, একজন লেখক কিভাবে নিজেকে টপকে যান--কিভাবে ব্যক্তি মানুষের মধ্যে থেকে সমষ্টি-মানুষে রূপান্তরিত হন, ইত্যাদি বিষয়গুলি আমরা দেখতে চাই। এ বিষয়ে একটি আয়োজন চলছে। তার আগে গল্পপাঠে এই আয়োজনটি করা হল।
কথাশিল্পী কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীরের পরিচিতি, নিজের সম্পর্কে নিজের কিছু কথা, গল্প নিয়ে আলোচনা, সাক্ষাৎকার, কয়েকটি গল্প এবং সম্পাদিত পত্রিকা কথা বিষয়ে তাঁর নিজের কথা পত্রস্থ হয়েছে। লেখার শিরোণাম অথবা বিস্তারিত শব্দটিতে মূল লেখার লিঙ্ক দেওয়া আছে। ক্লিক করে মূল লেখা পড়া যাবে।
পরিচিতি
জন্ম ১৯৬৩-এ, মামাবাড়িতে। কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর থানার সরিষাপুর গ্রামে শৈশব-কৈশোর, যৌবনের প্রাথমিক পর্যায়ও কাটান তিনি। স্কুল-কলেজের পড়াশোনা করেছেন গ্রাম ও গ্রামঘেঁষা শহরে। চিকিৎসাবিজ্ঞানে একাডেমিক পড়াশুনা করেন চট্টগ্রামে। লেখাজোখা তাঁর কাছে অফুরন্ত এক জীবনপ্রবাহের নাম। মানুষের অন্তর্জগতে একধরনের প্রগতিশীল বোধ তৈরিতে তাঁর আকাক্সক্ষা লক্ষ করা যায়। বিভিন্ন জায়গায় ছোট / বড়োকাগজে তিনি লিখে যাচ্ছেন। তিনি লিখছেন নব্বইয়ের শেষ দিক থেকে।
কথাসাহিত্যের ছোটকাগজ কথা-র সম্পাদক তিনি।
কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীরের কয়েকটি গল্প পড়ুন
১) রোশনাই চিহ্নিতকরণ প্রকল্প
ভিড় দেখে, ভিড় ঠেলে, ভিড়ে ডুব সাঁতার দিতে-দিতে মনা মিয়া মেইন- গেইটের এক্কেবারে সিনা বরাবর পৌঁছে। খানিকক্ষণ দাঁড়ায়। তা-ই দেখেন হলুদ-পাগড়িঅলা-মুদি। বাতাস-জব্দ-করার-মতো, গোয়েন্দা-পুলিশের-মতো, মার্চপাস্টের-মতো খবখব করে হাসেন তিনি। তারও পর জনরব পেরিয়ে খানিক ভিতরে যেতেই আটকা পড়ে সে। (বিস্তারিত লিঙ্ক)
২) যুদ্ধলগন
বিষমবাহু ছায়াটির সাথে পরিচয় বাড়তে গিয়েই আম গাছটির সাথেও পরিচয় হয় কায়েছালীর। কবরটির একেবারে শিথানে দাঁড়িয়ে আছে গাছটি। বনাজি ঘাস, দূর্বা,ঝোপঝাড় এমনকি শ্যাওলা-পাড়া-কবরটা সাফসুফ করার পরও সে খেয়াল করে যে,শিপুইন্যের চেহারা-সুরত মাথার একেবারে ভিতরের দিকে জমাট বেঁধে আছে। (বিস্তারিত লিঙ্ক)
৪) সেই এক কর্নেলের গল্প—
সময়ের অনিবার্য পরিণতিতে কর্নেল জেলখানার নির্জন সেল থেকেই কোনো একসময় খবর পাঠান যে, তিনি আর কোনোদিন কাজলাতে ফিরতে পারবেন না। এ খবর কাজলা নামের গ্রামটাতে প্রথমে পান ১০৫ বছরের বৃদ্ধ ছমেদ ব্যাপারী। যার ফলে কর্নেলের ফিরে আসা না আসা সংক্রান্ত কেনো সন্দেহই আর থাকে না। (বিস্তারিত লিঙ্ক)
সময়টা আমরা আমাদের করতে চাইলাম, আমরা আমাদের সময়কে কথা দিয়ে ভরাট করতে চাইলাম- সেই সময় ২০০২ এর মাঝামাঝি তখন। তখনই কথাসাহিত্য নিয়ে একটা ছোটকাগজ করার কথা ভাবি আমরা। আমার যদ্দূর মনে পড়ছে আমি প্রথমেই মনোবাসনার কথা গল্পকার-কবি আহমেদ মুনিরকে জানাই। একে-একে নির্মাণ সম্পাদক রেজাউল করিম সুমন আর উত্তরমেঘ সম্পাদক নাসিরুল ইসলাম জুয়েলকে বলি। একেবারে প্রাথমিকভাবে কার্যত আমরা চারজনই এ নিয়ে অনেক কথাবার্তা চালাচালি করি। পরিকল্পনা গড়ি, ফের তা আমরাই লন্ডভণ্ড করি। আবার নানানভাবে একে সাজানোর বায়না ধরি! একপর্যায়ে এর সাথে অনুবাদক-সাহিত্যিক জি.এইচ. হাবীবকে আমাদের সঙ্গী হিসাবে পাই।(বিস্তারিত ...)
কথাশিল্পী-সম্পাদক কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীরের বয়স এ বছর পঞ্চাশ হল। তাঁকে অভিনন্দন।
এই উপলক্ষ্যে একজন মানুষ কিভাবে লেখক হয়ে ওঠেন, একজন লেখক কিভাবে নিজেকে টপকে যান--কিভাবে ব্যক্তি মানুষের মধ্যে থেকে সমষ্টি-মানুষে রূপান্তরিত হন, ইত্যাদি বিষয়গুলি আমরা দেখতে চাই। এ বিষয়ে একটি আয়োজন চলছে। তার আগে গল্পপাঠে এই আয়োজনটি করা হল।
কথাশিল্পী কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীরের পরিচিতি, নিজের সম্পর্কে নিজের কিছু কথা, গল্প নিয়ে আলোচনা, সাক্ষাৎকার, কয়েকটি গল্প এবং সম্পাদিত পত্রিকা কথা বিষয়ে তাঁর নিজের কথা পত্রস্থ হয়েছে। লেখার শিরোণাম অথবা বিস্তারিত শব্দটিতে মূল লেখার লিঙ্ক দেওয়া আছে। ক্লিক করে মূল লেখা পড়া যাবে।
পরিচিতি
জন্ম ১৯৬৩-এ, মামাবাড়িতে। কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর থানার সরিষাপুর গ্রামে শৈশব-কৈশোর, যৌবনের প্রাথমিক পর্যায়ও কাটান তিনি। স্কুল-কলেজের পড়াশোনা করেছেন গ্রাম ও গ্রামঘেঁষা শহরে। চিকিৎসাবিজ্ঞানে একাডেমিক পড়াশুনা করেন চট্টগ্রামে। লেখাজোখা তাঁর কাছে অফুরন্ত এক জীবনপ্রবাহের নাম। মানুষের অন্তর্জগতে একধরনের প্রগতিশীল বোধ তৈরিতে তাঁর আকাক্সক্ষা লক্ষ করা যায়। বিভিন্ন জায়গায় ছোট / বড়োকাগজে তিনি লিখে যাচ্ছেন। তিনি লিখছেন নব্বইয়ের শেষ দিক থেকে।
কথাসাহিত্যের ছোটকাগজ কথা-র সম্পাদক তিনি।
তাঁর প্রকাশিত গল্পগ্রন্থ :
মৃতের কিংবা রক্তের জগতে আপনাকে স্বাগতম (জাগৃতি প্রকাশনী), স্বপ্নবাজি ((ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশ) কতিপয় নিম্নবর্গীয় গল্প (শুদ্ধস্বর)।
উপন্যাস--পদ্মাপাড়ের দ্রৌপদী (মাওলা ব্রাদার্স)।
এবারের একুশে মেলায় তার
প্রকাশিতব্য গ্রন্থসমূহ : উপন্যাস > যখন তারা যুদ্ধে (জোনাকী), প্রবন্ধগ্রন্থ > কথাশিল্পের জল-হাওয়া (শুদ্ধস্বর), গল্পের গল্প (জোনাকী।
মৃতের কিংবা রক্তের জগতে আপনাকে স্বাগতম (জাগৃতি প্রকাশনী), স্বপ্নবাজি ((ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশ) কতিপয় নিম্নবর্গীয় গল্প (শুদ্ধস্বর)।
উপন্যাস--পদ্মাপাড়ের দ্রৌপদী (মাওলা ব্রাদার্স)।
এবারের একুশে মেলায় তার
প্রকাশিতব্য গ্রন্থসমূহ : উপন্যাস > যখন তারা যুদ্ধে (জোনাকী), প্রবন্ধগ্রন্থ > কথাশিল্পের জল-হাওয়া (শুদ্ধস্বর), গল্পের গল্প (জোনাকী।
নিজেকে নিজের মনে দেখা
এ এক বিজ্ঞাপন বটে-- নিজেকে নিজের মনে দেখার এক কাজ কাজ তো! এ হচ্ছে নিজের সাথে একধরনের বোঝাপড়া কিংবা সমঝোতা করে নেয়া, বা তা নিজের আশপাশ দেখানো হোক অথবা একধরনের বাসনা লালন করা হোক, এতে একধরনের বিজ্ঞাপনত্ব থাকে বা আছে কিন্তু। সারাজীবন ধরে নিজেকে আড়ালে রাখার বাসনার ভিতর এ কেমন এক কঠিন পরীক্ষা শুরু হলো আমার! আমি যেন এখন সদা হতচকিত এক আয়না নিয়ে ঘুরঘুর করছি। এ এক মহাফ্যাসাদের কথাও বটে। আমার মনে হচ্ছে এটা একধরনের অনুসরণ, নিজেকে নির্মাণের বা দেখার এক প্রচেষ্টা। এই দেখার ভিতর শুধু নয়, বর্তমান তো নয়ই, আসলে আমরা নিজের ব্যাপার বলে-টলে ভবিষ্যৎকেও দেখাচ্ছি।(বিস্তারিত...)
কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীরের
গল্প সম্পর্কে কিছু কথা
তিনি গল্পলিখনের প্রক্রিয়ায় থাকেন। এবং এরই মধ্যে তিনি ৫০টির মতো গল্প লিখেছেন। তার কাছে গল্প এক সাধনার বিষয়। তাঁর গল্পের প্রায় চরিত্র বা ঘটনা অনেক স্থানে ঘুরলেও মনে হবে তারা একই ঘুর্ণিপাকে ঘুরছে, একধরনের সমন্বিত চৈতন্য হয়ত তারা লালন করেন। কখনো তারা সমাজ ভাঙার মানুষ, কখনও প্রতিষ্ঠানকে নির্ণয় করতে করতে তাই ভাংতে চায়! একটা জনপদকে ঘিরে তারা কিছু ক্রিয়া করে যাচ্ছে। সময়, ইতিহাস, রাষ্ট্রনির্ধারিত কিছু কাজের বাইরে খুব বেশি কিছু করতে পারছে না ওরা।(বিস্তারিত..)
গল্প সম্পর্কে কিছু কথা
তিনি গল্পলিখনের প্রক্রিয়ায় থাকেন। এবং এরই মধ্যে তিনি ৫০টির মতো গল্প লিখেছেন। তার কাছে গল্প এক সাধনার বিষয়। তাঁর গল্পের প্রায় চরিত্র বা ঘটনা অনেক স্থানে ঘুরলেও মনে হবে তারা একই ঘুর্ণিপাকে ঘুরছে, একধরনের সমন্বিত চৈতন্য হয়ত তারা লালন করেন। কখনো তারা সমাজ ভাঙার মানুষ, কখনও প্রতিষ্ঠানকে নির্ণয় করতে করতে তাই ভাংতে চায়! একটা জনপদকে ঘিরে তারা কিছু ক্রিয়া করে যাচ্ছে। সময়, ইতিহাস, রাষ্ট্রনির্ধারিত কিছু কাজের বাইরে খুব বেশি কিছু করতে পারছে না ওরা।(বিস্তারিত..)
নূর কামরুন্নাহার
স্বপ্ন তো শুধু সুখ-সুখ অনুভূতির বিষয় নয়। তবে এখানে মানুষের ভিতর পরিশুদ্ধ নান্দনিকতার বিকাশের বিষয়সমূহ হয়ত আছে। এক মানুষই আসলে অনেক রকম। আর আমরা তো হত্যা, আন্দোলন শুধু নয়, সামরিক শাসন, সংসদীয় স্বৈরতন্ত্র ইত্যাদি নানান কিছু দেখছি। এর ভিতর মানুষের জাগরণের স্বপ্নও কিন্তু আছে।(বিস্তারিত সাক্ষাৎকারের লিঙ্ক...)
স্বপ্ন তো শুধু সুখ-সুখ অনুভূতির বিষয় নয়। তবে এখানে মানুষের ভিতর পরিশুদ্ধ নান্দনিকতার বিকাশের বিষয়সমূহ হয়ত আছে। এক মানুষই আসলে অনেক রকম। আর আমরা তো হত্যা, আন্দোলন শুধু নয়, সামরিক শাসন, সংসদীয় স্বৈরতন্ত্র ইত্যাদি নানান কিছু দেখছি। এর ভিতর মানুষের জাগরণের স্বপ্নও কিন্তু আছে।(বিস্তারিত সাক্ষাৎকারের লিঙ্ক...)
কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীরের কয়েকটি গল্প পড়ুন
১) রোশনাই চিহ্নিতকরণ প্রকল্প
ভিড় দেখে, ভিড় ঠেলে, ভিড়ে ডুব সাঁতার দিতে-দিতে মনা মিয়া মেইন- গেইটের এক্কেবারে সিনা বরাবর পৌঁছে। খানিকক্ষণ দাঁড়ায়। তা-ই দেখেন হলুদ-পাগড়িঅলা-মুদি। বাতাস-জব্দ-করার-মতো, গোয়েন্দা-পুলিশের-মতো, মার্চপাস্টের-মতো খবখব করে হাসেন তিনি। তারও পর জনরব পেরিয়ে খানিক ভিতরে যেতেই আটকা পড়ে সে। (বিস্তারিত লিঙ্ক)

বিষমবাহু ছায়াটির সাথে পরিচয় বাড়তে গিয়েই আম গাছটির সাথেও পরিচয় হয় কায়েছালীর। কবরটির একেবারে শিথানে দাঁড়িয়ে আছে গাছটি। বনাজি ঘাস, দূর্বা,ঝোপঝাড় এমনকি শ্যাওলা-পাড়া-কবরটা সাফসুফ করার পরও সে খেয়াল করে যে,শিপুইন্যের চেহারা-সুরত মাথার একেবারে ভিতরের দিকে জমাট বেঁধে আছে। (বিস্তারিত লিঙ্ক)
৩) সর্পকাল
ধনা মিঞা পরিপূর্ণ মনোযোগসহ আবারও সাপের গল্পেই ঢুকে পড়ে এবং তা চলে দীর্ঘসময়। অবশেষে সে সেজদাতে যাওয়ার মতোই নির্জনতো তৈরি করে। পিয়ন-জমাদার রহমান মিয়া তখনও এক্সইএন, স্যারের চেম্বারের সামনের টুলটাতে বসে গল্প শুনে আর হাতের পিছনে ফুলে উঠা আঁকাবাঁকা রগে ঘষা মারতে মারতে বিড়বিড় করে বলে--রফিক্যে ভাই, ধনা মিঞা কী ক’ তে? (বিস্তারিত লিঙ্ক।।
ধনা মিঞা পরিপূর্ণ মনোযোগসহ আবারও সাপের গল্পেই ঢুকে পড়ে এবং তা চলে দীর্ঘসময়। অবশেষে সে সেজদাতে যাওয়ার মতোই নির্জনতো তৈরি করে। পিয়ন-জমাদার রহমান মিয়া তখনও এক্সইএন, স্যারের চেম্বারের সামনের টুলটাতে বসে গল্প শুনে আর হাতের পিছনে ফুলে উঠা আঁকাবাঁকা রগে ঘষা মারতে মারতে বিড়বিড় করে বলে--রফিক্যে ভাই, ধনা মিঞা কী ক’ তে? (বিস্তারিত লিঙ্ক।।
৪) সেই এক কর্নেলের গল্প—
সময়ের অনিবার্য পরিণতিতে কর্নেল জেলখানার নির্জন সেল থেকেই কোনো একসময় খবর পাঠান যে, তিনি আর কোনোদিন কাজলাতে ফিরতে পারবেন না। এ খবর কাজলা নামের গ্রামটাতে প্রথমে পান ১০৫ বছরের বৃদ্ধ ছমেদ ব্যাপারী। যার ফলে কর্নেলের ফিরে আসা না আসা সংক্রান্ত কেনো সন্দেহই আর থাকে না। (বিস্তারিত লিঙ্ক)
-------------------------------------------------------------------------------
কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীরের সম্পাদিত পত্রিকা
সময়টা আমরা আমাদের করতে চাইলাম, আমরা আমাদের সময়কে কথা দিয়ে ভরাট করতে চাইলাম- সেই সময় ২০০২ এর মাঝামাঝি তখন। তখনই কথাসাহিত্য নিয়ে একটা ছোটকাগজ করার কথা ভাবি আমরা। আমার যদ্দূর মনে পড়ছে আমি প্রথমেই মনোবাসনার কথা গল্পকার-কবি আহমেদ মুনিরকে জানাই। একে-একে নির্মাণ সম্পাদক রেজাউল করিম সুমন আর উত্তরমেঘ সম্পাদক নাসিরুল ইসলাম জুয়েলকে বলি। একেবারে প্রাথমিকভাবে কার্যত আমরা চারজনই এ নিয়ে অনেক কথাবার্তা চালাচালি করি। পরিকল্পনা গড়ি, ফের তা আমরাই লন্ডভণ্ড করি। আবার নানানভাবে একে সাজানোর বায়না ধরি! একপর্যায়ে এর সাথে অনুবাদক-সাহিত্যিক জি.এইচ. হাবীবকে আমাদের সঙ্গী হিসাবে পাই।(বিস্তারিত ...)
2 মন্তব্যসমূহ
Ato kichu ak sathe pore o dekhe valo lagche ... Gorbo onuvov korchi .... Lekokher aro somriddhir prottasa ....
উত্তরমুছুনগল্পপাঠের এই আয়োজনের জন্য চিরকৃতজ্ঞতা জানাই। গল্পপাঠ নিশ্চয়ই আরও নিভৃতচারি লেখকদের যোগ্য কদর দেবে। যাতে করে মৃত্যুর পূর্বে তাঁরা জেনে যেতে পারেন এই পৃথিবীতে তাঁদের সম্মান দেবার জায়গা ছিল এবং তা গল্পপাঠ...
উত্তরমুছুন