আমার নাম শুভম। ভাল নাম আদৃত ওয়াকিল ইসলাম। অথবা ওয়াকিল ইসলাম আদৃত। সকাল দশটা পঁয়ত্রিশ থেকে আমি পুরাতন তিস্তার রিভারবেডে বসে আছি। আমার কানের পাশ দিয়ে কলকল করে বয়ে যাচ্ছে গিরিসংকট পাড়ি দেয়া উদ্দাম ধারাজল। মাথার ওপর পানির একটা চাপ আছে, সেটাই তো স্বাভাবিক তাই না? অবশ্য সেটা পানির চাপ হতে পারে, নিম্ন অববাহিকায় গাছগুলি দুইধারে ঘনিয়ে আসাটায় একটু চাপ-চাপ আন্ধার হতে পারে কিংবা আমার মাথায়ও তো চিন্তার কমতি নেই। এতক্ষণ ঘাড়ের ওপর ফড়ফড়িয়ে যা ভাসছিল, সেটাকে আমি ভাবছিলাম একটা অতিকায় শাদা পলিথিনের ব্যাগ। কিন্তু এখন ভাল করে তাকিয়ে দেখি এটা লুবনার শাদা ম্যাক্সি। লুবনা, আমার আকুলকাকার মেয়ে, পানিতে ঝাঁপ দিয়ে মরে গেছে, এখন ভাসছে।
এখন কথা বলতে গেলেই তো কত কথা চলে আসে। যেমন, আকুলকাকা কে? এত বেসিক থেকে কথা শুরু করতে হয় বলেই আর কথা বলতে ইচ্ছা করে না আমার। আমার ‘শুভম’ নামটা আকুলকাকার দেয়া।
এখন আবার বলতে হবে লুবনার কথা। সে কীভাবে মারা গেল ইত্যাদি। খুব রোগা ছিল লুবনা, শরীরে মাংস ছিল না বলে আমরা তাকে সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের কবিতা থেকে লাইন তুলে এনে ক্ষ্যাপাতাম ‘হাড়-বেরুনো খেজুরগুলো, ডাইনি যেন ঝামরচুলো!’ লুবনা ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকতো, কখনো এইসব হৃদয়হীন ঠাট্টায় টপটপ করে তার চোখ দিয়ে পানি পড়তো। কিন্তু জবাব দিতে পারতো না। লুবনার বিয়ে দেয়া গেল অনেক কষ্টেসৃষ্টে। যৌতুকের টাকা পুরোটা দেয়া সম্ভব হলো না বলে লুবনার বরেরও ওকে ‘ডাইনি যেন ঝামরচুলো’ লাগতে লাগলো, সোপান বের করা খেজুরগাছের কান্ড মনে হতে লাগলো আর লুবনার ছোট বোনকে নধর আকন্দঝোপ লাগতে লাগলো। একদিন সকালে আকুলকাকা আকুল হয়ে কাঁদতে কাঁদতে এসে জানালেন, একরাতের পেট-খারাপে লুবনা মরে গেছে শ্বশুরবাড়িতে। কিন্তু কথা হচ্ছে লুবনা বুড়ি-তিস্তার পানিতে ভাসতে লাগলো কবে থেকে? কবর না দিয়ে ভাসিয়ে দিয়েছে এমন তো হতে পারে না।
মনে পড়েছে মনে পড়েছে। লুবনার মুখে কথা ফুটতো না বলে ওকে খুব অত্যাচার করতাম আমরা ভাইবোনরা, গঞ্জনা দিত আকুলকাকা আর কাকী। সে কোনো প্রতিবাদ করতো না, চুপচাপ বসে বসে আঠা দিয়ে দিয়ে স্ক্র্যাপবুকে শুকনো পাতা জুড়তো, কী সব নাম গাছের...পলতেমাদার-উলটচন্ডাল-নীলপারুল। জোর করে ওকে ডিবেটিং ক্লাবে ঢোকানো হলো। আন্তঃস্কুল কোনো এক প্রতিযোগিতায় তাকে বিষয়ভিত্তিক বক্তৃতা দিতে দেয়া হলো, সেন্ট গ্রেগরি স্কুলে ছিল সেটা, আমিই নিয়ে গেছিলাম তাকে। ‘সভ্যতার শুরু’ মার্কা কী যেন একটা টপিক। লুবনা সবার সামনে দাঁড়িয়ে বাঁশপাতার মতো কাঁপতে লাগলো, মুখে আর কথা ফোটেই না। সামনের দিকের একটি সারিতে বসে আমি তাকে মনে মনে সাহস পাঠাতে লাগলাম, মনে মনে চিরকুট পাঠাতে লাগলাম— “বল, বল, ফ্রিজিয়ার থেকে শুরু, এশিয়া মাইনর থেকে শুরু।” লুবনাকে পাঠানো আমার সবকিছু গরঠিকানায় গেল। তাকে নামিয়ে আনা হলো। যাকে দিয়ে যা হয় না, তাকে দিয়ে তা-ই কেন করাতে হবে এমন নিরর্থকতায় ভরা একটা দিন ছিল সেটা। অঝোর বৃষ্টির দিন। পুরান-ঢাকায় আকুলকাকীর এক ভাইয়ের মিষ্টির দোকান ছিল, আমরা বারেকমামার সেই মিষ্টির দোকানে ঢুকে বালুসাই আর নিমকপারা খেলাম, সবুজ কাচের গ্লাসে পানি খেলাম। বাড়ি ফিরে লুবনা ঘুমের বড়ি খেল।
এহেন একটা নিরর্থক কারণে জীবন দিয়ে ফেললো বলে লুবনার ওপর রাগ হচ্ছিল। মানে প্রায় হচ্ছিলই। অথচ আমি ভুলে গেছিলাম লুবনা আসলে খুব সুরেলা ছিল। হারমনিয়ম ধরে দুলে দুলে নজরুলগীতি গাইতো ‘রূপের কুসুম জলের কুমুদ পড়বে জলে ঢলে রে বন্ধু, গাছের তলে ছায়া আছে সোঁত নদীর জলে’। গানের মাস্টার সাজিদ হুসেনের সাথে পালিয়ে গেছিল সে, আমরা ওকে ডাকতাম সাজিদ বিহারী, ওদের বাড়িতে লুবনাকে কেউ লুবনা ডাকতো না, দুলহিন ডাকতো, আমি গিয়ে শুনে এসেছি। খুব অর্থকষ্টের একটা সময়ে এই সাজিদ হুসেন লুবনাকে বেচে দিয়েছিল কিংবা রেলকামরায় তুলে দিয়েছিল অনির্দিষ্ট গন্তব্যে। এখন লুবনা রেলসেতু থেকে খরস্রোতা নদীতে লাফ দিয়ে মরে গেল নাকি রেডলাইট ডিস্ট্রিক্টে থাকাকালীন টর্চারের চোটে মরে গেল আর তাকে পানিতে ভাসিয়ে দেয়া হলো সেটা কিছুতেই মনে পড়ছে না।
মাথার ওপর একটা ছেঁড়া পালের মতো ফড়ফড় করছে শাদা কাপড়। এটা লুবনারই মরদেহ নির্ঘাত। কীসের গান! লুবনা তো খুব পর্দানসীন ছিল, নাচগানের প্রশ্নই ওঠে না। জলকাচা ওড়নামুড়ি দিয়ে কোচিং সেন্টারে যেত আর আসতো। মাঝে মাঝে আমিই দিয়ে আসতাম তাকে। অত ওড়নামুড়ি দিয়েও লাভ হতো না। পথে বখাটে ছেলেরা উত্যক্ত করতো তাকে। একটা ছেলের নাম ছিল কার্তুজ, না... টোটা। একদিন টোটার হাতে পড়ে গেল লুবনা, আরেকদিন অঝোর বৃষ্টির সন্ধ্যাবেলা। তারপর জামাহীন পড়ে রইলো বৃষ্টিতে, খাবলা খাবলা চুল নেই মাথায়, গালের মাংস নেই।
মোটের ওপর লুবনা মারা গেছে এটা নিশ্চিত। ওড়নামুড়ি দিয়ে চলতো সেটাও নিশ্চিত। কিন্তু জলের দিনে না আগুনের দিনে তার মৃত্যু সেটা বলা যায় না। মাদ্রাসার ছাদে ওকে পেট্রল ঢেলে...আমার মাথা সহিংসতা নিতে পারে না। একদম না। আমার মাথা রূপের কুসুম জলের কুমুদ।
এই যে কে যেন এসে আমার ঘরের জানালা খুলে দিল, আর একটা বিশাল ষড়যন্ত্রের মতো তরতর করে সারা তিস্তার পানি জানালা দিয়ে বের হয়ে গেল। বাইরে অনেকগুলি জিয়লগাছ, তাতে বউল এসেছে। একটা কামারপাখি ডাকছে— তার ডাক সাজিদ হুসেনের তবলাপেটানিয়া পেতলের হাতুড়িটার মতো। কিংবা এটা অপেক্ষমান ট্রাকের ইঞ্জিনের শব্দ, ইট নামাচ্ছে পাশের চত্বরে। এই মাঠটা থাকবে না, জিয়লগাছগুলি থাকবে না। বাড়িঘর হবে। আমার নদীসমীক্ষা এবং লুবনার মৃত্যুরহস্য তছনছ করে দিয়ে নদীটা জানালা দিয়ে চলে গেল আর আমি কিছুই করতে পারলাম না। এটা কি কারখানা? নাকি হাসপাতাল? নাকি কারাগার? নাকি খোঁয়াড়? কোথায় যে আমি আছি! নিজেই নিজেকে ডাকলাম—শুভম! শুভম! তারপর নিজের ডাকে নিজেই সাড়া দিয়ে তাড়াতাড়ি পৌঁছে গেলাম! শুভস্য শীঘ্রম। জানালাটা বন্ধ করতে হবে, বাইরে কুলকুল করছে সব অশুভ।
গরুর জাবনার মতো দেখতে কীসব খেতে দেয় এখানে! দুপুরে আমি খাওয়া বন্ধ করে আজকে আকুলকাকার জন্য অনেকক্ষণ অপেক্ষা করলাম। কিন্তু কেউ এলো না বহুতল টিফিন ক্যারিয়ার নিয়ে। একটা গালফোলা হুলো বেড়াল আমার মেখে রাখা উচ্ছিষ্ট খাওয়ার জন্য গভীর ধৈর্য্য নিয়ে অপেক্ষা করতে লাগলো। সেও আল্লার বান্দা। আমি তাকে তার রিজিকের কাছে ছেড়ে দিয়ে ঘরে এলাম।
বিছানায় এসে শুতেই টলমল করতে করতে তিস্তার পানিতে পড়ে গেলাম। তলিয়ে যেতে যেতে খাবি খেতে খেতে মনে পড়লো, লুবনা আসলে মরে যায়নি। জনসমক্ষে বক্তৃতা না দিতে পারার অপারগতায় সে মরেনি। একরাতে দাস্ত হয়ে সে মরেনি। খারাপপাড়ায় বেচে দেবার পরেও সে মরেনি। টোটা তাকে রেপ করে রেখে যাবার পরেও সে বেঁচে ছিল। ছাদে নিয়ে গিয়ে গায়ে আগুন দিয়ে দেবার পরেও সে বেঁচে ছিল। সাজিদ হুসেন তাকে যৌতুকের জন্য হাজার পেটাই করার পরেও সে বেঁচে ছিল। সাজিদ হুসেন তাকে ছেড়ে দেবার পরেও সে বেঁচে ছিল। দুটো টুকটুকে বাচ্চা হয়েছিল লুবনার। ছেলে আর মেয়ে। ওদেরকে লুবনা সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের সেই একই কবিতা শেখাতো যার লাইন বলে আমরা ওকে কাঁদাতাম— বাচ্চারা রিনরিন করে বলতো ‘কঞ্চির তীরঘর ঐ চর জাগছে/ বুনোহাঁস ডিম তার শেওলায় ঢাকছে’, বাচ্চারা হারমনিয়ম বাজিয়ে সমস্বরে গাইতো ‘সেই না সোঁতে এসো বন্ধু বোসো তরুতলে’... লুবনা বলতো, ওর বাচ্চারা মুখচোরা হবে না দেখো! ‘সভ্যতার শুরু’ নিয়ে বক্তৃতা দিতে পারবে।
ভাল ইস্কুল খুঁজতে গেছিল লুবনা। পলতেমাদারের ফুল চেনানো ইস্কুল। কামারপাখির ডাক চেনানো ইস্কুল। এইতো সব খাপে খাপে মিলে যাচ্ছে।
ইস্কুল খুঁজতে এলে সাজিদ হুসেনের সাথে আর সংসার করে কি না এইসব প্রশ্নের জবাব দিতে হবে কেন তা তো লুবনা জানে না। আমি অকূস্থলে ছিলাম না, তার শৈশবের সহচর, তার ‘সভ্যতার শুরু ফ্রিজিয়ায়’ লেখা চিরকুট পাঠানো আত্মীয়। নইলে আমিই তো সমবেত সুধীমন্ডলীকে বলে দিতে পারতাম, লুবনাকে প্রশ্ন কোরো না/ করবেন না, ও উত্তর দিতে জানে না। ও এই রিভারবেডে পড়ে থাকা ভোঁদড়ের কঙ্কালের মতো, ঘড়িয়ালের চোয়ালের মতো, নবম শতকের এই নাকভাঙা ব্রোঞ্জের মূর্তিটার মতো। বিশ্বাস করুন ও জানে না, সাজিদ হুসেনের অবর্তমানে ছেলেমেয়েদের জন্য ভাল ইস্কুল খোঁজা যাবে না। সাজিদ হুসেনের অবর্তমানে ছেলেমেয়েদের জন্য ভাল ইস্কুল খুঁজতে এসে ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া যাবে না। সাজিদ হুসেনের অবর্তমানে ছেলেমেয়েদের জন্য ভাল ইস্কুল খুঁজতে এসে ভ্যাবাচ্যাকা খেলে ওকে দেখতে ছেলেধরার মতো দেখাবে। সাজিদ হুসেনের অবর্তমানে ছেলেমেয়েদের জন্য ভাল ইস্কুল খুঁজতে এসে ভ্যাবাচ্যাকা খেলে ওকে দেখতে যদি ছেলেধরার মতো দেখায় তাহলে ওকে সবজিওয়ালা- লন্ড্রির লোকটা- মাদ্রাসার ছাত্র- তালগাছওয়ালা বাড়ির নতুন ভাড়াটিয়া এইরকম সব্বার হাতে গণপিটুনি খেতে হবে। সাজিদ হুসেনের অবর্তমানে ছেলেমেয়েদের জন্য ভাল ইস্কুল খুঁজতে এসে ভ্যাবাচ্যাকা খেলে ওকে দেখতে যদি ছেলেধরার মতো দেখায়, তাহলে ওকে সবজিওয়ালা- লন্ড্রির লোকটা- মাদ্রাসার ছাত্র- তালগাছওয়ালা বাড়ির নতুন ভাড়াটিয়া এইরকম সব্বার হাতে গণপিটুনি খেতে খেতে আধঘন্টায় পাঁজরের হাড়গুলিতে হৃদপিন্ড ফুটো হয়ে গিয়ে (সাজিদ হুসেনের জন্য হাতের পাতায় একদিন এইরকম বিদ্ধ হৃদপিন্ড এঁকেছিল লুবনা, নীচে লিখেছিল ‘এস + এল’) মরে যেতে হবে। আর এইভাবে পালের কাপড়ের মতো প্লাস্টিকের ঠোঙার মতো জলকাচা ওড়নার মতো ভাসতে ভাসতে চলে যেতে হবে পুরাতন নদীতে। তবুও মার থামবে না। লুবনার বুকের ওপর দাঁড়িয়ে লাফাতে থাকবে লোকে ভোঁদড় মারবার সুখে, সেই লাফের ভিডিও করবে আরো আরো লোকে, ভিডিও দেখতে দেখতে ‘লুবনার নাক অব্দি মগজ চলে এসেছিল কি না’ আর ‘লুবনা মরবার আগে কড়ে আঙুল নেড়েছিল কি না’ (কোনো সহায়ক চিরকুটের আশায়) সেটা নিয়ে আহা-উহুও করবে লোকে।
তারপর এইসব আহা বাতাসে মিশবে, তিস্তায়- বুড়িতিস্তায়- ব্রহ্মপুত্রে- পুরাতন ব্রহ্মপুত্রে গিয়ে মিশবে, আকন্দঝোপ আর খেজুরগাছে গিয়ে মিশবে, মধু ক্ষরন্তি সিন্ধবঃ। এরপরেও রাত্রি মধুময় হবে, পৃথিবীর ধুলি মধুময় হবে। আবার। মধুর গলায় ডাক্তার বা কারাকর্তৃপক্ষ বা খামারের মালিক এসে আশ্বাস দেবে— আমি আগের চেয়ে সুস্থ হয়ে উঠছি। আর ক’দিন পরেই আমি ছেলেধরা সন্দেহে কাউকে গণপিটুনি দেবার মতো সুস্থ যারা তাদের জগতে মধুর মতো মিশে যেতে পারবো।
আপাততঃ লুবনার মৃত্যুরহস্য ভেদ করে এবং এত এত রিজনিং করতে পেরে এবং এতগুলি ঘটনাপরম্পরা বুঝতে পেরে আমার ক্লান্ত লাগছে। মাথার ওপর ঘূর্ণায়মান সিলিং ফ্যানের ব্লেডে একটা শাদা প্লাস্টিকের ফালি আটকে গেছে, পষ্ট দেখতে পেলাম। তাকিয়ে আছে করুণাঘন চোখে। লুবনার চোখ। আশৈশব মিত্রের চোখ। আমি তাকেই প্রথম বলেছিলাম, দেবব্রত বিশ্বাসের ‘এবার আমায় ডাকলে দূউউউরে’ রেকর্ডিংটায় স্টুডিওর পেছনের আমগাছে কাকের ডাক শুনতে পাওয়া যায়, দেবব্রতর গলার পিছনে পিছনে কাক ডাকছে। লুবনা তখনো কিছু বলেনি, শুধু তাকিয়ে ছিল আমার দিকে। এখন রিভারবেডের অগাধ পলিতে গিয়ে শুয়ে পড়তে হবে। কে আমাকে শিখিয়েছিল এই নদীর তলদেশে শেকল আছে... একটা বড়সড় শেকল, যেই অবগাহন করবে তাকে টেনে নেবে ভেতরে। আকুলকাকা নাকি লুবনা?
২৮/০৭/২০১৯
[একুশে বইমেলা ২০২০-এ প্রকাশিতব্য ১৯টি গল্পের সঙ্কলন 'দ্বিতীয় ভ্রান্তিপাশ'-এর অন্তর্ভুক্ত গল্প; প্রকাশক প্রথমা।]
----------------------------------------------------------
পোর্টেট শিল্পী : মৌমিতা ভট্টাচার্য, কলকাতা।
----------------------------------------------------------
পোর্টেট শিল্পী : মৌমিতা ভট্টাচার্য, কলকাতা।
3 মন্তব্যসমূহ
ভীষণ অন্যরকম।
উত্তরমুছুনপড়বার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ নিবেদিতা। ভালো থাকবেন।
মুছুনMustered enough courage to go it through. And it was different. It was a transformation, an entirely artistic one.
উত্তরমুছুন